জন্ডিস কেন হয় - জন্ডিস হলে করণীয় কী

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন ? তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী অনেকেই আছে জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী সম্পর্কে জানতে চাই চলুন জেনে নেয়া যাক জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী 

অনেকেই আছে জানতে চাই জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী আপনিও যদি জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী জানতে চান তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য চলুন জেনে নেয়া যাক জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী

সূচিপত্রঃ জন্ডিস কেন হয় - জন্ডিস হলে করণীয় কী 

  • জন্ডিস কি
  • জন্ডিস কেন হয় 
  • জন্ডিস কি ধরনের রোগ
  • জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও চেনার উপায় কী
  • জন্ডিস হলে করণীয় কী
  • জন্ডিসের চিকিৎসা
  • জন্ডিসের ঔষুধ 
  •  জন্ডিসের খাবার তালিকা
  • জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী এর শেষ কথা

জন্ডিস কী

আপনি জানতে চান জন্ডিস কী এবং জন্ডিস কেন হয় তাহলে জেনে নিন। জন্ডিস এটি আসলে কোন মারাত্মক রোগ নয় রোগের লক্ষণ মাত্র।এখন প্রশ্ন হলো জন্ডিস কী শরীরে রক্তের বিলরুবিনের মাত্রা ২/৩ মিলিগ্রাম এর বেশি হয়ে যায় চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ হলুদ হয়ে যায় সেই সাথে প্রসাবের রং হলুদ হয়ে যায়। সাধারণভাবে বলা যায় যে রক্তে যদি বিলুবেরিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে চামড়া চোখ মুখ গব্বর এবং প্রসাব হলুদ হয়ে যায় তাকেই জন্ডিস বলে। 

জন্ডিস হলে কোন কিছু খাইতে ভালো লাগে না, খেতে মন চায় না শরীর ম্যাশ ম্যাশ করে শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। বমি কিংবা বমি বমি ভাব হওয়াখাবার থেকে গন্ধ আসা শরীরে মারাত্মক দুর্বল লাগা জ্বরের অনুভূতি পেটের উপরিভাগে ব্যথা হওয়া। এই সকল সমস্যা দেখা দিলেই তাকে আমরা জন্ডিস বলি তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন জন্ডিস কেন এবং জন্ডিস কী হয় শরীরে যখন বিলুরুবিরিন এর মাত্রা বেড়ে যায় তখন শরীরে লোহিত রক্তকণিকার কার্যক্ষমতা কমে গিয়ে তৈরি হয় রাসায়নি উপাদান বিলিরুবিন আমাদের পায়খানার মাধ্যমে বের হয়ে যায় কিন্তু যদি বিলুবেরিন মাত্রা বেড়ে যায় এবং এবং বের না হতে পারে তাহলে জন্ডিস হয়।জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস কী এই বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে

জন্ডিস কেন হয়
জন্ডিস কেন হয় সে কারণ আমরা সকলেই জানি না । জন্ডিস কেন হয় সেই কারণগুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো। তিনটি কারণে জন্ডিস হয়ে থাকে (১) শ্রীরাম বিলেরুবিত লিভারের যদি কোন কারনে নষ্ট হয়ে গিয়ে থাকে বা আঘাতপ্রাপ্ত হয় প্রবাহ হয় তাহলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে জন্ডিস হতে পারে যেমন ভাইরাস হেপাটাইটিস ।

হেপাটাইটিস A ,B, C D, E, ৫ ধরনের ভাইরাস এই পাঁচ ধরনের ভাইরাস দিয়ে যদি লিভার বাঁধাগ্রস্ত হয় তাহলে জন্ডিস হয় এছাড়া লিভারে যদি কোন ক্ষতি হয় সেটা কোন বিষক্রিয়ার জন্য হতে পারে কিংবা ওষুধেরপার্শ্ব প্রতিক্রিয়াতেও হতে পারে জন্ডিস। তাহলে বুঝতে পারলেন জন্ডিস কেন হয়।কিছু নন হেপাটাইটিস ভাইরাস রয়েছে সেগুলোর কারণেও জন্ডিস হতে পারে যেমন ডেঙ্গু ভাইরাস ও ইয়োলো ফিগার ভাইরাস।

 তৃতীয় কারণ হলো (২)অপোস্টপিকস জন্ডিস অর্থাৎ পিত্ত নালীতে যদি পিত্ত প্রবাহ পাঠাতে বাধাগ্রস্ত হয় যেমন সেখানে যদি টিউমার হয় বা পাথরের জন্য কিংবা কৃমি যদি আটকে যায় সে ক্ষেত্রে অপোস্টপিকস ভাইরাস অবশ্য হতে পারে তৃতীয় যে জন্ডিস হয় হিমলাইটিক্স জন্ডিস আমাদের শরীরে যে লোহিত রক্তকণিকা রয়েছে সেগুলো যদি রোগগোসস্থ হয় কিংবা বাধাগ্রস্ত হয় এবং কোন ওষুধের কারণে তার আয়ুকাল সম্পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই যদি ভেঙ্গে যায় সে ক্ষেত্রে এ ধরনের জন্ডিস হতে পারে।

রক্তরোগের কারণে এ ধরনের যে ধরনের রোগ হয় সেগুলো হচ্ছে থ্যালাসেমিয়া সিকোর্সের অ্যানিমিয়া ইত্যাদির ক্ষেত্রে যেখানে উল্লেখিত রক্ত কনিকা ১২০ দিন বেঁচে থাকার আগেই রক্ত কণিকা ভেঙ্গে যায় তখন জন্ডিসের হয় । তাহলে উক্ত আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতে পারলেন জন্ডিস কেন হয়।

জন্ডিস কি ধরনের রোগ

জন্ডিস কি ধরনের রোগ এ বিষয়ে আমাদের কারো কোন ধারনা নেই। জন্ডিস আসলে কোন রোগ নয়। জন্ডিস মানে যকৃতে প্রদাহ বা হেপাটাইটিস। এটি রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ মাত্র জন্ডিস হলে করনীয় কি রোগীর পাথ্য কী হবে , তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই মতপার্থক্য রয়েছে যার কোন ভিত্তি নেই। অনেক সময় দেখা যায় লোহিত রক্ত কণিকার ভাঙ্গন জনিত কারণ ।

জন্ডিস একটি নির্দিষ্ট সময়ে এই রোগটি এমনিতেই সেরে যায় । জন্ডিস আসলে কি ধরনের রোগ আপনারা বুঝতে পারছেন। জন্ডিস আসলে পানি বাহিত রোগ আবার জন্মগতভাবেও জন্ডিস হয়ে থাকে। জন্ডিস মারাত্মক কোন রোগ নয় চিকিৎসা নিলেই জন্ডিস ভালো হয়ে যায়। তাহলে আপনি এই পোস্টে পড়লেই বুঝবেন জন্ডিস কি ধরনের রোগ

জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও চেনার উপায় কী

আপনি যদি জানতে চান জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও চেনার উপায় কী তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন । কারণ আমরা অনেকেই জানিনা জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও চেনার উপায় কী কী জন্ডিস আসলে কোন রোগ নয় এটা রোগের উপসর্গ মাত্র জন্ডিস হলে যে সকল বিষয়গুলো লক্ষ্য করা যায় সেগুলো হচ্ছে খাবার অরুচি, শরীর ম্যাশ ম্যাশ করা শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করা পেটের উপরিভাগের ব্যথা করা হওয়া বমি বমি ভাব চোখের সাদা অংশ এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন ত্বক চামড়া রং হলুদ হয়ে যায় এবং প্রসাব এবং পায়খানার রং পরিবর্তন হয়ে যায় এগুলোই হচ্ছে জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও চেনার উপায় কী এই এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। কিসে হচ্ছে

জন্ডিস হলে করণীয় কী

জন্ডিস হলে করণীয় কী এখন সে বিষয়ে আলোচনা করব। জন্ডিস যেহেতু এটি কোন রোগ নয়। সেই জন্য এর কোন ওষুধও নেই সেজন্য আমাদের যদি জন্ডিস হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করলে আমাদের আরো মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। জন্ডিস হলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং সেই সাথে তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে। আমাদের সবার বাহিরের খাবারের অভ্যাস পরিহার করতে হবে যেমন বাহিরের ফাস্টফুড খাবার ফুসকা চটপটি হালিম বোরহানি ইত্যাদি ফার্স্ট ফুড জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে বুঝতে পারলেন জন্ডিস হলে করণীয় কী।

জন্ডিস হলে করণীয় কী এ বিষয়ে মহিলাদের বিভিন্ন মতপার্থক্য রয়েছে এ বিষয়ে মহিলাদের বিশেষ সতর্ক থাকা প্রয়োজন কারণ মহিলাদের বাহিরের ফাস্টফুড জাতীয় খাবার যেমন ফুচকা চটপটি হালিম বোরহানি ফাস্টফুড জাতীয় খাবার মহিলাদের খুব পছন্দনীয়। এইসব খাবার থেকে সব সময় বিরত থাকতে হবে। ফাস্টফুড জাতীয় খাবার গ্রহণ করার ফলে বি ভাইরাস ও ই ভাইরাস জনিত কারণে হেপোটাইটিস জন্ডিস হয়। 

কোন মহিলার যদি গর্ভ অবস্থায় জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে তার সন্তানের ও জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই জন্য সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। হেপাটাইটিস এ ও ই যেহেতু পানি ও খাদ্যদ্রব্যের মাধ্যমে ছড়াই সেজন্য আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সেজন্য আমাদের সব সময় বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে এবং গরম বা ফোটানো পানি পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

হেপাটাইটিস বি সি এবং ই ভাইরাস রক্তের মাধ্যমে ছড়ায় সেজন্য রক্ত গ্রহণ ও দেওয়ার সময় ডিসপসিবল সিরিঞ্জ ব্যবহার করা প্রয়োজন রক্ত গ্রহণের সময় স্ক্যানিং করে নেওয়া দরকার ।তাহলে আপনারা বুঝতে পারলেন জন্ডিস হলে করণীয় কী ? সেজন্য জন্ডিস হলে কমপক্ষে৭ থেকে ২৮ দিন বিশ্রাম নিতে হবে আর এ সময় পরিমাণ মতো খাবার গ্রহণ করতে হবে।প্রচুর পরিমাণে পানি এবং তরল জাতীয় খাদ্য খেতে হবে। জন্ডিসের লক্ষণ গুলো দেখা দিলে ঘরে বসে না থেকে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করলে খুব তাড়াতাড়ি জন্ডিস ভালো হয়ে যায় সেজন্য ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরী। এই পোস্টটি করলে আপনি বুঝতে পারবেন জন্ডিস হলে করণীয় কী 

জন্ডিসের চিকিৎসা

আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন জন্ডিসের চিকিৎসা কী । যেহেতু জন্ডিস কোন রোগ নয়, সেজন্য ৭ থেকে ২৮ বিশ্রাম নিলে রক্তে যদি ব্লুব্রিনের মাত্রা স্বাভাবিক হয় তাহলে জন্ডিস ভালো হয়ে না।জন্ডিসের চিকিৎসা প্রধান হল বিশ্রাম নেওয়া। কারণ সেই সময় তার লিভার আক্রান্ত থাকে। এই সময় বাড়িতে তৈরি পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অনেক জরুরী। জন্ডিসের চিকিৎসার জন্য অযথা কোনো ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়।

যেমন ঘুমের ঔষুধ প্যারাসিটামল আর অ্যাসপিরিন ওষুধসহ অপ্রয়োজনীয় অন্য কোন কিংবা কবিরাজি কোন গাছপালা খাওয়া ঠিক নয়।এক কথায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষুধ খাওয়াই ঠিক নয়।সেজন্য ডাক্তার কে দেখিয়ে আলট্রাসনোগ্রাফি এবং রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জন্ডিসের চিকিৎসা করা যায়। এবং জন্ডিসের চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে জন্ডিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।

জন্ডিসের ঔষুধ 

জন্ডিস হলে জন্ডিসের ঔষুধ কি বিষয়ে আলোচনা করব । জন্ডিসের ঔষুধ হচ্ছে তরল পানীয় ও সুষম খাবার। জন্ডিস হলে কখনোই কোমল পানীয় যেমন সেভেন আপ ফ্রিজ আপ, টাইগার স্পিড এগুলো খাওয়া ঠিক নয়। জন্ডিস হলে আখের রস আখের গুড়ের শরবত বেশি বেশি করে পান করতে হবে ডাবের পানি, তরমুজ ,শসা,তরল পানি জাতীয় খাদ্য খেতে হবে া আর জন্ডিসের ঔষুধ হচ্ছে বিশ্রাম নেওয়া।

 জন্ডিসের খাবার তালিকা

আমাদের সবার জন্ডিসের খাবার তালিকা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন ।কেননা জন্ডিসের সময় আমাদের খাবার তালিকায় যদি পুষ্টিকর প্রোটিন সবজি এবং ফলমূল জাতীয় খাদ্য না থাকে তাহলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে যাবে এখন আমরা জানবো জন্ডিসের সময় আমাদের কোন কোন খাদ্যগুলো গ্রহণ করা প্রয়োজন। 
  • প্রোটিনঃজন্ডিসের খাবার তালিকা আমাদের প্রতিদিন প্রোটিন যুক্ত খাবার থাকা প্রয়োজন। কেননা জন্ডিস হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায় সেই জন্য যদি প্রোটিন যুক্ত খাবার না খাওয়া হয় তাহলে জন্ডিস এর খাবার তালিকা সংক্রান্ত রোগী দুর্বল হয়ে পড়বে সেই জন্য মাছ মাংস এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার খেতে হবে। এবং অনেকেই ধারণা করেন জন্ডিস হলে মাছ-মাংস খাওয়া ঠিক না আসলে এটি ভুল ধারণা।
  • সবজীঃ জন্ডিসের খাবার তালিকা আমাদের সবুজ শাকসবজি থাকতে হবে সেগুলো হচ্ছে মিষ্টি কুমড়া মিষ্টি আলু মূলা বাঁধাকপি ফুলকপি পালং শাক এই সকল খাবার জন্ডিস রোগের জন্য খুব উপকারী 
  • ফলঃ এসময় বিভিন্ন রকমের ফল খেতে পারি সেসব ফলগুলো হল তরমুজ আনারস পেঁপে শসা আঙ্গুর কলা জলপাই ইত্যাদি। 
  • পানিঃ জন্ডিস হলে আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করা উচিত । অতিরিক্ত পানি পান করার প্রয়োজন নেই। কারণ হলো পানি পান করার ফলে শরীরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থগুলো বের হয়ে যায় সেজন্য আমরা আখের রস ডাবের পানি পান করলে শরীরের পানি স্বল্পতা চাহিদা পূরণ করে তাহলে আপনারা বুঝতে পারলেন জন্ডিসের খাবার তালিকা 

জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কী এর শেষ কথা

প্রিয় পাঠক উপরুক্ত আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতে পারছেন জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কি। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ শেষ করলে বুঝতে পারবেন জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কি। জন্ডিস কেন হয় এবং জন্ডিস হলে করণীয় কি এ বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে অবশ্যই আমাদের জানাবেন আর এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url