সহবাসের আনন্দ পাওয়ার উপায় সম্পকে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় বন্ধুরা  আসসালামুয়ালাইকুম লজ্জা নয় আপনাদেরকে জানানোর জন্যই আমাদের এই আজকের এই আর্টিকেলটি । আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি সহবাসের আনন্দ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে । আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনারা বলতে পারবেন সহবাসের সময় কোন কাজগুলো করলে আপনি বেশি সময় সহবাস করতে পারবেন ।
সহবাসের আনন্দ পাওয়ার উপায় সম্পকে বিস্তারিত জানুন
আপনার স্ত্রীকে আনন্দ দিতে পারবেন । আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লেই আপনি আপনার সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন এবং সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক সহবা সে আনন্দ পাড়ার উপায় সম্পর্কে।

পোস্টসূচি পত্রঃসহবাসের আনন্দ পাওয়ার উপায় সম্পকে বিস্তারিত জানুন ।

সহবাস কি 

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক লজ্জা নয় জানতে হবে । আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব সহবাস কি এ বিষয় নিয়ে। আজকে আর্টকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন সহবাস কি এবং কিভাবে সহবাস করলে বেশি আনন্দ লাভ করা যায়। সহবাস অর্থ হল একত্র অবস্থিতি , অর্থাৎ একসঙ্গে বসবাস , সঙ্গম , নারী-পুরুষের দৈহিক মিলন । একজন বিবাহিত নারী এবং পুরুষের মধ্যে যে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং যে মিলন করে তাকে সহবাস বলে । 

সহবাসের মাধ্যমে নারী এবং পুরুষের মিলন গঠিত হয় আর যার ফলে সন্তান জন্মদানের ফল লাভ করে নারী । সহবাসের মাধ্যমে নারী এবং পুরুষের মধ্যে মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টি হয় । নারী এবং পুরুষের ভালোবাসার সহবাসের মাধ্যমে । একজন পুরুষ যদি একজন নারীর সাথে সহবাস করে এবং সহবাসে যদি আনন্দ লাভ করে এবং তাদের মধ্যে মিল হয় তাহলে তাদের জীবনটা আনন্দময় হয়। 

সঙ্গম  করার পদ্ধতি 

আপনার অনেকে আছেন যারা জানতে চান সহবাস করার কোন পদ্ধতি আছে নাকি আসলে সহবাস করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। সেই সকল পদ্ধতি গুলো মেনে সহবাস করলে নারী এবং পুরুষ উভয় আনন্দ পায় এবং তারা মজা করতে পারে । সহবাস করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে  । আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করব । আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও বুঝতে পারবেন সহবাস করার বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে ।
সর্বশেষ শারীরিক পদ্ধতি হল এই যে স্ত্রী নিচে থাকবে এবং স্বামী উপরে থাকবে প্রত্যেক পানির ক্ষেত্রেই এই স্বাভাবিক পদ্ধতি দেখা যায় । সর্বোপরি এদিকটাই উল্লেখ করা হয়েছে পবিত্র কুরআনে । মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-" যখন স্বামী স্ত্রীকে ঢেকে ফেলল তখন তার স্ত্রীর লজ্জা স্থান গর্ভসঞ্চার হয়ে গেল" যখন স্ত্রী নিচে থাকবে স্বামী তার উপরে উপর হয়ে থাকবে তখন স্বামীর শরীর দ্বারা স্ত্রীর শরীর ঢাকা থাকবে । 

তাছাড়া এই পদ্ধতি সর্বদা আনন্দদায়ক এতে সহবাসের সময় স্ত্রীকে কষ্ট ভোগ করতে হয়না এবং সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য এটাই স্বাভাবিক পন্থা। বিখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী আলী ইবনে সিনা তার অমর গ্রন্থ কানুন নামক বইয়ে এই পদ্ধাকে সর্বোপরি পন্থা হিসেবে বিবেচনা করেছেন । এবং স্ত্রী উপরে এবং স্বামী নিচে থাকাকে নিকৃষ্ট পন্থা হিসেবে বিবেচনা করেছেন । 

কারণ সহবাসের সময় স্বামী যদি নিচে থাকে এবং স্ত্রী যদি উপরে থাকে তাহলে পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্যের ভিতরে আটকে থাকে এবং দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় তখন আনন্দের চেয়ে কষ্টই বেশি হয় । সহবাসের সময় বীর্যপাত হওয়ার পরেই স্বামী এবং স্ত্রী উভয় কিছু সময় নাড়াচড়া না করে মিলিত অবস্থায় থাকবে । অর্থাৎ স্ত্রী নিচে এবং স্বামী উপরে থাকবে । 

তাতে জরায়ুতে বীর্য ঠিকমতো প্রবেশ করতে সুবিধা হয় । তা না হলে বীর্য বাইরে পড়ে যেতে পারে যার সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । সহবাস করার পর হালকা গরম পানি দিয়ে পুরুষ এবং নারী উভয় তাদের যৌনাঙ্গ ধুয়ে নেবে কখনোই ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া ঠিক না । এরপর তারা হালকা করে মধু পান করবে । এবং উভয় ফরজ গোসল সেরে ফেলবে । 

সকলে নিয়ামতের মধ্যে তীব্র নিয়ামত হল স্বামী স্ত্রী সহবাসের  মিলন স্বামী স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়াতে পৃথিবীর কিঞ্চি জান্নাতের নিদর্শন লাভ করে । আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সহবাসের আহ্বায়ক করেছেন পুরুষ মানুষকে । কারণ মেয়েরা লাজুক স্বভাব বের হয়ে থাকে সেজন্য তারা তাদের নিজেদের যৌন ক্ষমতা দূরে রাখতে পারে এবং সহজেই সহবাসের জন্য তাড়িত হয় না । 

যখন তার স্বামী তাকে কাছে টেনে নেয় এবং তাকে বিভিন্ন স্থানে চুম্বন করে এবং আদর করে তখন ওই নারীর সহবাসের জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হয় । স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় নরম থাকে ও সহবাসকালীন নারীর যৌনাঙ্গে প্রবেশ করার জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠে এবং শক্ত হয় । এসময় কারো পুরুষাঙ্গ নরম অবস্থা হচ্ছে হালকা বড় হয় কিংবা ছোট হয় কিন্তু স্বাভাবিক ক্ষেত্রে সবার ক্ষেত্রেই বড় হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে । 
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বর্ণনা অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এক ফোটা বীর্য দ্বারা সৃষ্টি করেছেন । সার্থক ও আনন্দদায়ক করে তুলতে স্বামী স্ত্রী উভয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।তিনি যদি অকার্যকর অবস্থায় পড়ে থাকে তাহলে স্বামী সহবাসে আনন্দ লাভ করতে পারে না । সেজন্য সহবাসের সময় নারীকে পুরুষকে আনন্দ দেওয়াটা অনেক জরুরী । সহবাসের সময় পুরুষেরা ক্লান্ত অবস্থায় থাকে সেজন্য কথাবার্তা কম বলে । 

এইজন্য সহবাসের সময় স্ত্রী যদি মিষ্টি অর্থাৎ দুধ জাতীয় কোন খাবার খাওয়া হয় তাহলে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর মহব্বত আরো বেড়ে যায় । স্বামীর শরীরে স্ত্রীর হাত বুলিয়ে দিবে । স্বামীর শরীরে স্ত্রীর চুম্বন করবে এবং স্ত্রী শরীরের স্বামীর চুম্বন করবে । ২৫ বছরের আগে পুরুষ যতবার সহবাস করবে তখন বেশি সময় সহবাস করতে পারে না সেই জন্য কিছুক্ষণ পর আবার উত্তেজিত হয়ে সহবাস করতে চাই । 

কিন্তু যখন ২৫ বছর পার হয়ে যাবে তখন দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারে এবং নারীকে অনেক বেশি আনন্দ দিতে পারে । এক নারী যদি এক পুরুষের সাথে কিন্তু এক পুরুষ যদি এক নারীর সাথে বারবার সহবাস করে তাহলে দীর্ঘ সময় সহবাস করা যায় এবং সহবাসে আনন্দ পাওয়া যায় । একজন নারী এবং একজন পুরুষ যখন একসাথে দীর্ঘ কয়েক বার সহবাস করে তখন তাদের মধ্যে ভালো লাগা মন্দ লাগার সকল বিষয়গুলো তারা নিজেরা জানতে পারে সেজন্য দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারে এবং তাদের মধ্যে কিছু সম্পর্ক গঠিত হয় ।

প্রথমতঃ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা যেহেতু নারী এবং পুরুষকে উভয়কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে নারী এবং পুরুষের শরীরের বিভিন্ন চুলগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে এবং পরিষ্কার থাকতে হবে ।

দ্বিতীয়তঃ নারীকে সুন্দর পোশাক পরিধান করতে হবে এবং সাজুগুজু করে থাকতে হবে যাতে পুরুষের তার ওপর আকর্ষণ বৃদ্ধি পায় । 

তৃতীয়তঃ সুগন্ধি ব্যবহার করতে হবে যার ফলে পুরুষ তার ঘ্রানে যেন তার কাছে আসে এবং তাকে পাওয়ার জন্য পাগল হয়ে যায় ।

চতুর্থঃ পুরুষ এবং নারী উভয়ে একে অপরকে চুম্বন করতে হবে পুরুষ এবং নারী তারা একে অপরের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সম্মান করতে হবে । একজন নারীর শরীরের কোথায় কোথায় চৌম্বন করলে সে বিজি উত্তেজিত হয় এমন জায়গায় সম্মান করতে হবে এমন একজন পুরুষের কোথায় কোথায় জন্মগ্রহণ করলে সে উত্তেজিত হয় সে সব জায়গায় চুম্বন করতে হবে ।

স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়

আমাদের দেশের অনেক মেয়েরাই জানে না কিভাবে স্বামীকে আদর করতে হয় এই কারণে তাদের অনেকেরই সংসার ভেঙে যায় । আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব কিভাবে স্বামীকে আদর করতে হয় সে বিষয় নিয়ে । আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও বুঝবেন কিভাবে আপনি আপনার স্বামীকে আদর করলে আপনার স্বামী আপনার উপর খুশি থাকবে ।

বিভিন্ন হাদিস অনুযায়ী এটি প্রমাণিত হয় যে স্বামী আর যেভাবে তার স্ত্রীকে আদর করতে চাই সেভাবে আদর করতে দেয়া উচিত। স্বামীকে আদর করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে সে পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো আপনি যদি পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনি আপনার স্বামীকে সঠিকভাবে আনন্দ দিতে পারবেন ।

প্রথমতঃ স্বামীকে আদর করার প্রথম ধাপ হচ্ছে নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে কারণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ । নিজের শরীরের বিভিন্ন গোপনাঙ্গের চুল গুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে । সাজুগুজু করতে হবে সুগন্ধি ব্যবহার করতে হবে । ভালো সুগন্ধি ব্যবহার করতে হবে যাতে স্বামীর ভালো লাগে এবং আপনার প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। 

দ্বিতীয়তঃ স্বামী স্ত্রী সহবাসের ক্ষেত্রে সব সময় নিরিবিলি এবং কোলাহলমুক্ত পরিবেশ নির্বাচন করতে হবে । কারণ হলো কোলাহল ও জন সংসঙ্গম আপনার এই উত্তেজনাকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই নষ্ট করে দিতে পারে ।
তৃতীয়তঃআমাদের দেশের প্রায় ৯০% মেয়েরাই জানে না তার স্বামীকে কিভাবে আদর করলে সে খুশি হবে এর ফলে তাদের সংসারে সবসময়ই অশান্তি লেগেই থাকে । সুখী সংসারের জন্য স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সঠিক নিয়ম গ্রহণ করা খুবই জরুরি । স্ত্রী এবং স্বামী উভয়েই যদি সহবাসের জন্য উত্তেজিত না হয় তাহলে শুধু যদি নারী সমাজের জন্য উত্তেজিত হয় তাহলে তার তৃপ্তি লাভ হয় কিন্তু পুরুষের তখন চাহিদা মিটে না সেজন্য সহবাসে দাম্পত্য হয় না ।

আর কখনো যদি দেখা যায় স্ত্রী উত্তেজিত হয়নি কিন্তু স্বামীর উত্তেজিত হয়ে যায় তখন স্বামীকেই ধৈর্য ধারণ করতে হবে কখন  উক্তি উত্তেজিত হয় এবং সেই সময় সে যদি সহবাস করে তাহলে তারা দুজনেই আনন্দ লাভ করতে পারবে এবং তাদের দুজনের চাহিদাই পূরণ হবে ।

চতুর্থঃ সহবাসের সময় স্বামী এবং পুরুষ উভয়েরই উচিত আদরের সময় একজন আরেকজনকে দেওয়া এতে তাদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় । সহবাসের সময় স্বামী এবং স্ত্রীর দুজনে একে অপরকে চুম্বন করতে পারবে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কিন্তু সে যদি তার স্ত্রীর দুধ চুম্বন করে আর সেই সময় যদি দুধ বের হয় সেটা খাওয়া হারাম । আপনি চাইলে আপনার স্ত্রীর বিভিন্ন স্থানে চুম্বন করতে পারবেন কিন্তু আপনি আপনার স্ত্রীর লজ্জাস্থানে আশেপাশে খেয়াল রাখতে হবে যাতে অপবিত্র কোনো জিনিস না লেগে থাকে । তাই নারী এবং পুরুষের দুজনেরই লজ্জাস্থানে মুখ না দেওয়াই উত্তম।

পঞ্চমঃ সহবাসের সময় পুরুষ মানুষ খুব দুর্বল হয়ে থাকে তবে সঠিকভাবে আদর করে উত্তেজিত করতে পারলে সে দীর্ঘ সময় মিলন করতে পারে এবং আপনাকে আদর করতে পারবে। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং মেডিকেলের বইয়ে পাওয়া যায় যে যদি আপনার সাথে মিলনের আগে চুম্মন দহন এবং মর্দন করেন তাহলে বিশেষভাবে সহবাস করতে পারবেন । এবং এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আপনি দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারবেন সেগুলো হলো গরুর ,মাংস , ফলমূল , মেথি , রসুন  ,লবঙ্গ ইত্যাদি

এছাড়াও আরো বেশ কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো করলে পুরুষরা বেশি খুশি হয় সেগুলো হল, সব পুরুষই অশ্লীলতা ভালোবাসে তাই নিজের স্বামীকে যত বেশি পারেন খোলামেলা হোন তার যে কাজগুলো ভালো লাগে সেই কাজগুলো করুন । এছাড়াও আপনি যদি আপনার নিজের মত করে আপনার স্বামীকে বিভিন্নভাবে আদর করেন তাহলে আপনি খুশি করতে পারবেন ।

ছেলেদের উওেজনা করার উপায়

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব কিভাবে একজন পুরুষকে খুব সহজে উত্তেজনা সৃষ্টি করে দেয় । একজন ছেলে উত্তেজনা বৃদ্ধির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল তার পুরুষাঙ্গ । মেয়েদের যেমন শরীরের বিভিন্ন স্থানে দূর করলে তারা বেশি উত্তেজনা লাভ করে পুরুষের ক্ষেত্রে ঠিক তেমনি । 

কিন্তু পুরুষের যদি পুরুষাঙ্গ ভালোভাবে উত্তেজিত করা যায় তাহলে সে নিজে নিজেই উত্তেজিত হয়ে যায়। তাছাড়াও উত্তেজিত করার উপায় হচ্ছে তাকে বিভিন্ন স্থানের চুম্বন করা । চুম্বন করার মাধ্যমে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় এবং দীর্ঘসময় সহবাস করার আকাঙ্ক্ষা থাকে। আর দীর্ঘ সময় সহবাস করার ফলে স্বামী তার স্ত্রীর উপর আনন্দিত এবং সুখ লাভ করে ।

শারীরিক সম্পর্ক কিভাবে করতে হয়

অনেকেরই ধারণা নেই প্রথমে কিভাবে শারীরিক সম্পর্ক গঠন করা যায় সেই বিষয়টা নিয়ে । সেজন্যই আমরা আজকের আর্টিকেলটি লিখেছি যাতে আপনারা বুঝতে পারেন কিভাবে শারীরিক সম্পর্ক করলে আপনি আপনার স্ত্রীকে সঠিকভাবে সুখ দিতে পারবেন । ভালোভাবে জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন ।

আমাদের সমাজে অনেক পুরুষই রয়েছে তারা জানে না প্রথমবার কিভাবে সহবাস করলে একে আনন্দ দেয়া যায় সে বিষয়ে । আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা সে বিষয় নিয়েই আলোচনা করেছি আজকে আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন ।

শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য যখন আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে মিলন করবেন তখন আপনি যদি বেশি উত্তেজিত হয়ে যান তাহলে আপনি আপনার স্ত্রীকে সঠিকভাবে সুখ দিতে পারবেন না সেজন্য আপনাকে বিকল্প কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। বিবাহের পরের শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য আপনার এবং আপনার স্ত্রীর উভয়ের মতামত জরুরী উভয়ের মতামতে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলে সম্পর্ক ভালো থাকে।

স্বামীকে খুশি করার উপায়

স্বামীকে খুশি করার বিভিন্ন উপায়ে রয়েছে সেই উপায়গুলো যদি আপনি পালন করেন তাহলে আপনার স্বামী ও আপনার উপর খুশি থাকবে এবং আপনাকে বেশি ভালোবাসবে । সেই কাজগুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো

  1.  স্বামীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুনঃ মুখের ভাষা তাকে বুঝিয়ে দিন আমি তাকে কতটা ভালবাসেন ।
  2. নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুনঃ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ আর ছেলেরা পরিষ্কার না খুব পছন্দ করে
  3. স্বামীকে বিভিন্ন কাজে সহায়তা করুনঃ আপনি যদি আপনার স্বামীকে বিভিন্ন কাজে সহায়তা করেন তাহলে আপনার স্বামী আপনার উপর মনোযোগ দিবেন এবং অনেক ভালবাসবে
  4. স্বামীর পরিবার এবং তার বন্ধু-বান্ধব সামাজিক হনঃ পরিবারের লোকজন এবং বন্ধু বান্ধবের সাথে নিজের আত্মীয়-স্বজনদের মতো ব্যবহার করুন এবং তাদের ভালোবাসা।
  5. অন্য কারো সাথে ফোনে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন ঃ আপনি আপনার স্বামীর সাথে ফোনে কথা বলার সময় আপনি আপনার স্বামীকে বোঝাতে চেষ্টা করুন আপনি আপনার স্বামীকে কতটা ভালোবাসে ।
  6. স্বামীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করুনঃ সব সময় তাদের নিজেদের ব্যাপারে আলোচনা পছন্দ করি ভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করুন যেগুলো তাদের ভালো লাগে।
  7. আপনার স্বামীর সৌন্দর্যের প্রশংসা করতে পারেন যার ফলে সে আপনাকে বেশি ভালোবাসবে

সহবাসের আগে ও পরে করণীয়

সবার সাথে যে কাজগুলো করলে নারী এবং পুরুষ হয়ে আমাদের লাভ করতে পারে সেই কাজগুলো এখন আমাদের । জানা প্রয়োজন সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। আমরা আলোচনা করব ও পরে করনীয় কি কি।

সহবাসের আগে করনীয় কাজগুলো ঃ
  • নারী এবং পুরুষের কর্তব্য হল তার প্রিয়তমাকে  ভালোবাসা দেওয়া এবং তার সঙ্গে দুই মিলনের মাধ্যমে আনন্দ দেওয়া ।
  • কোন প্রকার বল প্রয়োগ করা আগেও বঞ্চনা নয় একথা মনে রাখতে হবে।
  • চুম্বন আলিঙ্গন নিপীড়নের ইত্যাদি নানাভাবে স্ত্রীর মনে পরিপূর্ণ জাগিয়ে তুলতে হবে যেন সহবাস করার ইচ্ছে প্রকাশ করে ।
  • নারী যতক্ষণ সহবাসে লিপ্ত না হবে ততক্ষণ সহবাস না করা
  • যদি স্ত্রী কিংবা স্বামী যে কেউ একজন সহবাসে রাজি না থাকে তাহলে সহবাস না করা ।
  • নারী যখন যৌন উত্তেজনা পাবে তখন তার স্বামীকে এটা বুঝিয়ে দেওয়া উচিত ।
  • নারীদের উত্তেজনা সে ধীরে ধীরে এবং ধীরে ধীরে তৃপ্তি লাভ করে আর পুরুষের উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় তাড়াতাড়ি এবং তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়।
সহবাসের পরে করণীয়ঃসহবাস করার ফলে ছেলে এবং মেয়েদের দুজনেই শরীর দুর্বল হয়ে যায় সেজন্য গরম ও ডিম খাওয়া উচিত । এর ফলে সহবাস করলে যে ক্ষয় হয় তার ওদের বিশেষ কাজ করে ।
  • সহবাসের পরের দুইজন কিছুক্ষণ মিলন অবস্থায় শুয়ে থাকবে এতে মানসিক তিনটি হয় এবং ধীরে ধীরে শরীর শীতল হয় ।  এতে প্রেম  দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে ।
  • সহবাসের পর স্বামী ও স্ত্রী উভয়ে তাদের যৌনাঙ্গ ভালোভাবে ধুয়ে নিবে ।
  • এক গ্লাস গরম দুধ খেতে হবে ও ডিম খেতে হবে ।
  • সহবাসের পর হালকা কিছু মধু খেতে হবে
  • সহবাসের পরে গোসল সেরে নিতে হবে ।

স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির ৬টি উপায়

প্রিয় পাঠক আজকে আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির ৬টি উপায় সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি আপনার প্রশ্নের সমাধান পেয়ে যাবেন । সেজন্য আজকের আর্টিকেলটি আপনি মনযোগ সহকারে পড়ুন । স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির ৬টি উপায় নিচে আলোচনা করা হলো ।
  • শরীরের বিভিন্ন স্থানে যেমন ঘাড়ে ঠোঁটে গালে ঘন ঘন চম্বন  করা।
  • স্ত্রীর উরুতে জোরে জোরে মৈথুন এর আগে ঘর্ষণ করা ।
  • সহবাসের আগে ধীরে ধীরে হাত দিয়ে মৈথুন করতে হবে ।
  • যৌনাঙ্গ মৈথন ।
  • মৈথনকালে স্ত্রীর স্তন হাত দিয়ে এবং ঠোঁট দিয়ে আস্তে আস্তে চাপ দিতে হবে ।
  • সহবাসের আগে যদি পুরুষের পুরুষাঙ্গের আগায় সামান্য পরিমাণ কামরস বের হয় তাহলে  সহবাস করার সময় স্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ করে । খেয়াল রাখতে হবে যাতে পুরুষের কাম রস বেশি বের না হয় এতে স্ত্রীর যোনিতে পুরুষাঙ্গ জলন হতে  পারে ।

অধিক সময় সহবাসের পদ্ধতি

আমাদের দেশেরঅধিকাংশই জানে না কিভাবে নারীদেরকে যৌনপত্র ছাড়াও তাদেরকে সুখ দেওয়া যায়।
আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য, আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন  । আপনারা যারা অধিক সময় সহবাস করতে চান এবং অধিক সময় সহবাস করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আমাদের এই আজকের আর্টিকেলটি আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি কিভাবে অধিক সময় সহবাস করা যায় এ বিষয়ে ।

অধিক সময় সহবাস করার জন্য আপনি আপনার স্ত্রীকে অধিক বেশি উত্তেজিত করে নিতে হবে তারপরে সহবাসের সময় আপনি এবং আপনার স্ত্রী দুজনেই আনন্দ লাভ করবেন । স্ত্রীর শরীরের বিশেষ স্থানে আদর করতে হবে এবং আদরের সময় সাথে সাথে তার বিশেষ স্থানে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করাবেন না । যখন দেখবেন আপনার স্ত্রী খুবই বেশি উত্তেজিত হয়েছে এবং তার যৌনাঙ্গ খুব বেশি পিস্তল হয়েছে তখন আপনার পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করাবেন । আর আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে কোথায় কোথায় আদর করলে আপনার স্ত্রী বেশি সুখ লাভ করে । দিনের অথবা ভরা পেটে কখনো সহবাস করা যাবে না । কারণ দিনের বেলায় বীর্য পাতলা থাকে এবং ভরা পেটে সহবাস করতে লাগলে সহজেই হাঁপিয়ে যায় সেজন্য বেশি সময় সহবাস করা যায় না সেজন্য এসময় দ্রুত বীর্যপাত হয়। ঘুমাতে যাওয়ার পর পরই সহবাস করা ঠিক নয় রাত্তিরে শেষভাগে অর্থাৎ ভোররাতে সাথে সহবাস করা উচিত । আপনার যৌনাঙ্গ আপনার স্ত্রীর যৌনাঙ্গে প্রবেশ করার পর তাড়াহুড়া না করে ধীরে ধীরে সঞ্চালন করুন । এবং দুই মিনিট পরপর বিরতি নেন যখনই আপনার মনে হবে যে আপনার বীর্য বের হয়ে যাবে তখনই আপনাকে বিরতি নিতে হবে। কি দ্রুত সঙ্গম করলে আপনার বীর্যপাত হয়ে যাবে সেজন্য ধীরে ধীরে সঙ্গম করা উচিত । এবং খেয়াল রাখতে হবে কোন ভাবে সহবাস করলে আপনার স্ত্রী বেশি আনন্দ পায় সেই ভাবে আপনার স্ত্রী সহবাস করলে আপনি এবং আপনার স্ত্রী দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারবেন । তাহলে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারেন সহবাস করা যায় এ বিষয়ে ।

দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আসলে আমাদের দেশের প্রায় ৭০% পুরুষই এ সমস্যার সম্মুখীন হয় কারণ তারা দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারেনা আর এজন্যই তাদের সংসার নষ্ট হয় । আর এই সমস্যার কারণেই অনেক যদি তার স্বামীকে ছেড়ে অন্য পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কের জড়িত হয় এবং তাদের সংসার নষ্ট হয়ে যায়।

তাহলে আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব কিভাবে দীর্ঘ সময় মিলন করা যায় ইসলামিক পদ্ধতিতে আপনি যদি পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনিও দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারবেন এবং আপনি আপনার স্ত্রীকে আনন্দ প্রদান করতে পারবেন । তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে দীর্ঘ মিলন করা যায় ইসলামিক পদ্ধতিতে ।
  • একজন পুরুষ খুব দ্রুত সহবাসের জন্য উত্তেজিত হয়ে যায় কিন্তু এটা নারী সহজে উত্তেজিত হয় না এজন্য আপনার স্ত্রীকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করুন এবং তারপরে সহবাস শুরু করুন ।
  • স্ত্রীর সাথে সহবাস সহবাসের পূর্বে আপনি স্ত্রীর শরীরের বিভিন্ন অংশে চুম্বন করুন এবং আদর করুন যাতে সে উত্তেজিত হয়ে যায় । আপনি ততক্ষণ পর্যন্ত সহবাস করবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার স্ত্রীর যৌন পথ দিয়ে কাম রস না বের হবে ।
  • একজন পুরুষ যত বেশি শক্তিশালী হোক না কেন তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করার সময় সে যদি খুব দ্রুত তার স্ত্রীর সঙ্গে মিলন করে তাহলে খুব দ্রুত বীর্য বের হয়ে যাবে সেজন্য আগে আপনি আগে আপনার স্ত্রীকে উত্তেজিত করে তুলুন যার ফলে সহবাস করলে আপনি এবং আপনার স্ত্রী দুজনের আনন্দ লাভ করতে পারবেন ।
  • আপনি যখন আপনার স্ত্রী যৌনাঙ্গে আপনার আপনি পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করাবেন তখন ধীরে ধীরে প্রবেশ করান এবং কিছু সময় পরপর বিরতি নিবেন যার ফলে আপনি দীর্ঘ সময় সবার করতে পারবেন ।
  • আপনার মধ্যে যদি সহবাসের আগ্রহ বেশি থাকে তাহলে প্রথমবার দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলুন । তারপর আবার স্ত্রীকে আপনাকে উত্তেজিত করে তুলতে বলুন । এরপরে সহবাস করলে আপনি দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারবেন
আপনি যদি এ সকল পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করেন তাহলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন এবং দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারবেন সেই জন্য উপরের পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি সমস্যার সমাধান পেতে পারেন ।

মেয়েদের উওেজনা বোঝার উপায়

আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই যে কখন মেয়েরা বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠে এ বিষয়টি নিয়ে আজকে আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব কখন সহবাসের সময় মেয়েরা বেশি উত্তেজিত হয় এ বিষয়টি। আজকের টি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন  মেয়েদের উত্তেজনা বোঝার উপায় সম্পর্কে তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক নিচের বিষয়গুলো ।

  • প্রথমত আমরা সকলেই যে বিষয়টি পরিলক্ষিত করতে পারি সেটি হল মেয়েরা যখন যৌন উত্তেজিত হয় তখন তাদের যৌনাঙ্গ দিয়ে কামরাস বের হয় ।
  • মেয়েরা যখন যৌন উত্তেজনায় উত্তেজিত হয়ে ওঠে তখন তাদের ঠোট স্বাভাবিক ঠোঁটের চেয়ে লাল হয়ে ওঠে আবার অনেক নারীকে ঠোঁট কামড়াতেও দেখা যায় এটা নারীদের উত্তেজিত হওয়ার একটি লক্ষণ।
  • অনেক নারীর গালেও লাল হয়ে ওঠে তাছাড়া বিশ্বাস ভারী হয়ে ওঠে এবং জোরে জোরে নিঃশ্বাস নেয় এবং ঘেমে যাই লক্ষণ দেখা দিলেই আপনি বুঝবেন মেয়েটি সহবাসের জন্য উত্তেজিত হয়েছে ।
  • মেয়েরা যৌন উত্তেজিত হলে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কারণ আপনার হালকা ছোঁয়াতেই সে শিহরিত হয়ে ওঠে । স্পর্শ করা বন্ধ করে দিলে সেই রাগান্বিত হতে পারে ।
  • যত লাজুক স্বভাবের নারী হোক না কেন সে যদি উত্তেজিত হয়ে যায় তো সে আপনাকে মুখে কিছু না বলেও সে আপনার পাশে এসে বসবে এবং আপনিটা কি চুমু খাবেন এবং আলতোভাবে জড়িয়ে ধরলেন
  • নারী যদি যৌন উত্তেজিত হয়ে যায় তাহলে সহবাস করার সময় আপনার শরীরে বিভিন্ন অংশে কামড় দিতে পারে এবং নখ দিয়ে আছড়ে দিতে পারে ।
  • সহবাসের সময় আপনার স্ত্রী যদি জোরে জোরে চিৎকার করে তাহলে আপনি বুঝবেন সে অনেক বেশি আনন্দ পাচ্ছেন  এবং আপনি বুঝবেন আপনার স্ত্রী অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে গেছে।

মিলনের সময় নারীর করনীয়

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব মিলনের সময় নারীদের করণীয় কি । আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে বুঝবেন মিলনের সময় নারীদের করণীয় কি এ বিষয়ে তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক করনীয় কি এ বিষয়ে । একজন নারী যদি তার সঠিক চাহিদা পূরণের ইচ্ছা প্রকাশ করে এবং সে যদি তার স্বামীর ইচ্ছে প্রকাশ না করে সে ক্ষেত্রে অনিচ্ছাই সহবাস করা সম্ভব নয় । তবে সহবাসের সময় নারীদের পুরুষদের কে আকৃষ্ট করার জন্য সাজুগুজু করা খুব জরুরী বিভিন্ন ধরনের একটি গবেষণায় দেখা গেছে মিলনের সময় পোশাক আকর্ষণ করে । ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল প্রকাশিত এক বিশেষ তথ্য থেকে জানা গেছে যে সর্বোত্তম মিলনের সময় গুলো ৭ থেকে ১৩মিনিট পর্যন্ত । পুরুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিদিন সহবাস করেন তাহলে আপনিও ৭ থেকে ১৩ মিনিট পর্যন্ত মিলন করতে পারবেন । ইসলামের দৃষ্টিতে নিষিদ্ধ দিন ব্যতীত যেকোনো সময় সহবাস করলে আপনার স্ত্রী আপনার সাথে সারাদিন । আমাদের দেশের কৃষি মিলনের সময় চিন্তা করে নিজেকে শারীরিক সন্তুষ্টি দেওয়ার জন্য অপরদিকে জিনিস আসেন অর্থাৎ আপনার স্ত্রী সম্পূর্ণভাবে আনন্দ পেল কিনা সে বিষয়ে আপনাদের কোন চিন্তাই থাকে না । স্বামী স্ত্রী সহবাসের সময় তারা বিভিন্ন ধরনের গল্প করতে পারে যার মাধ্যমে তাদের দীর্ঘ সময় সহবাস করতে পারে এবং দুজনের মধ্যে গল্পের মাধ্যমে তাদের সহবাস আনন্দময় করে তোলে ।

মেয়েদের কোথায় কিস করলে খুশি হয়

মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা রয়েছে যে সব জায়গাতে স্পর্শ করলে মেয়েরা বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠে । ফোরপ্লের সীমাবদ্ধ থাকলে বেস্ট নিপলস আর কিসের মাধ্যমে । মেয়েদের শরীরে এমনও কিছু জায়গা আছে যেসব জায়গায় আদর করলে মেয়েরা পাগলের মত হয়ে যায় এবং সহবাসের জন্য উত্তেজিত হয়ে যায় সেসব জায়গাগুলো হল 
ঘাড়ের পেছনের দিকেঃ মেয়েদের শরীরে সবচেয়ে উত্তেজনা দায়ক স্থান হল ঘাড়ের পেছনের অংশ। মেয়েদের ঘাড়ে এবং ঘাড়ের আশেপাশে বেশি কিস করলে তারা উত্তেজিত হয় এবং ভীষণ আনন্দ লাভ করে ।
কানঃ মেয়েদের কানে কিস করলে তাদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় ।
থাই বা উরুঃ মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করার স্থানটি হল থাই বা উরু ।
তাছাড়াও আরো বেশ কিছু স্থান রয়েছে সেগুলো হল হাতের তালু ও পায়ের পাতা , পা ,পিঠ , এবং গলার নিচের অংশ

লেখকের শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি সহবাসের আনন্দ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে । আর্টিকেলটি করে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন । যদি আপনার বাস্তব জীবনে কোন কাজে লেগে থাকে তাহলেই আমাদের স্বার্থকতা । আজকের আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না  ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url