অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় - অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা

প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই জানতে অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় - অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা শুধু তাদের জন্য আমার আজকের আর্টিকেলটি । আজকের আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পরবেন অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় - অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা উপায় সম্পর্কে।

onndoskos

তাহলে চলুন শুরু করা যাক অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় - অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা কিভাবে ভালো করা যায় সেই বিষয়ে জন্তে আজকের আর্টিকেলটি মনোয়োগ সহকরে পড়ুন।

সৃচিপত্রঃ অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় - অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা

অন্ডকোষ কি

ছেলেদের দেহের বাইরে নিচের দিকে একটি ঝুলন্ত থলি আছে তাকে সাধারণত আমরা অন্ডকোষের থলি বলে থাকি। এটি ছেলেদের একটি গোপন অঙ্গ । অন্ডকোষ একজোড়া ডিম্বাকার অঙ্গ যা স্ক্রোটাম নামক একটি থলির মধ্যে আবদ্ধ। এ থলির মধ্যে গোলাকার দুইটি অন্ডকোষ বা টেস্টিস থাকে। টেস্টিস দুটি শিশুর মায়ের পেট থেকে বেড়ে ওঠে বেড়ে ওঠার সাথে সাথে তার নিচের দিকে নামতে থাকে এবং সন্তান ভূমিষ্ঠ বা জন্ম নেওয়ার পূর্বে অন্ডকোষ ফলিত অবস্থান করে। এটাকে সাধারণত আমরা অন্ডকোষ বলে থাকি ।

অন্ডকোষের কাজ কি

মানবদেহে প্রতিটা অঙ্গ যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি অন্ডকোষ ও একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। অন্ডকোষের কাজ হলো প্রধানত তিন প্রকার ছেলেদের দেহে শুক্রাণু তৈরি করা এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনও তৈরি করা অন্ডকোষের প্রধান কাজ। এটি প্রজনন নিয়ন্ত্রণে হাইপোথ্যালামাস ও পিটুইটারি ইউনিটের সাথে অংশগ্রহণ করে। 

যখন একটি ছেলে বড় হয় অর্থাৎ বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছায় তখন এখান থেকে শুক্রাণু তৈরি হয়। এই শুক্রাণু যৌন মিলনের মধ্য দিয়ে মেয়েদের ড্রিম্বুনের সাথে মিলে ভ্রণ সৃষ্টি করে । এবং ছেলেদের শুক্রানু তৈরীর প্রক্রিয়া সারা জীবন চলতে থাকে । এই শুক্রাণু যৌনমিলনের কারনে একটি নতুন প্রজন্ম ভূমিষ্ঠ হয় একটি শিশু। 

অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায়

সাধারনত অন্ডকোষ হলো পুরুষের যৌন সক্ষমতার মেশিন। অন্ডকোষ দ্বারা মানব সমাজের নতুন একটি প্রজন্ম তৈরি হয় । মানুষের শারিরীকা সক্ষমতার জন্য যে বীর্য তৈরি হয় সেটা অন্ডকোষের মাধ্যমেই তৈরি। আর আমাদের সকলের উচিত অন্ডকোষ কে ভালো রাখা। সাধারণত অন্ডকোষের ক্ষতির জন্য আমরা দায়ী। সেই জন্য আজ আমি আপনাদের জানবো অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় সস্পর্কে। আপনি যদি আপনার অন্ডকোষ ভালো রাখতে চান তাহলে হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকুন। 

হস্তমৈথুন সব থেকে বেশি পরিমাণ অন্ডকোষের ক্ষতি সাধন করে।হস্তমৈথুনের কারণে অন্ডকোষের উপর বেশি চাপ পড়ে থাকে তার কারণে বীর্য উৎপাদনের সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আমাদের সব সময় খেয়াল থাকতে হবে অন্ডকোষে যেন কোনোভাবে আঘাত না লাগে । আপনি যদি কোন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেন তাহলে অন্ডকোষকে সেভ রাখতে হবে। অন্ডকোষ হলো মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।

অন্ডকোষ ঝুলে যায় কেন

আমরা এখোন যে সমস্যাটির বিষয়ে কথা বলবো সেটা কম বেশি সকলেই হয়ে থাকে সমস্যাটি হচ্ছে অন্ডকোষ ঝুলে যাওয়া। আন্ডকোষ ঝুলে যাওয়া রোগটি যে কোনো বয়েসের পুরুষের হয়ে থাকে এ রোগটি সাধারোনতো হরমোনের সমস্যার কারন ও হতে পারে। যেমন মানুষের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলো ৯৮.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট । অন্ডকোষ ঝুলে যাওয়ার একমাত্র কারণ হলো তাপমাত্রা । 

মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে অন্ডকোষে তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি কম থাকে।মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়ে গেলে অন্ডকোষ ঝুলে যায়। আবার তাপমাত্রা অনেক কম থাকার কারণে সেটা ছোট হয়ে যায়। তাই এ সমস্যা গুলোর প্রতি আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি

প্রথমত হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকতে হবে । অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে অন্ডকোষ ব্যাথা হয়ে থাকে। কাজেই এই অভ্যাস আপনাকে বাদ দিতে হবে । সাধারণত কম বয়সী যুবকদের ক্ষেত্রে এই ব্যাথাটি বেশি দেখা দিয়ে থাকে। অনেক সময় আঘাত লাগার কারনে অন্ডকোষ ব্যাথা হয়ে থাকে। অন্ডকোষটি খুব নারম হওয়ার কারনে হালকা আঘাতে তীব্র ব্যাথা হয়ে থাকে। 

পুরুষের সংবেদনশীল একটি অঙ্গ হলো অন্ডকোষ অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে এই অন্ডকোষ ব্যাথা হয়ে থাকে।অন্ডকোষের সিরাতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে অন্ডকোষে তীব্র ব্যথা হতে পারে এমন হলে দ্রুত আপনাদের ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত । অন্ডকোষ নরম হওয়ার কারণে কোন কিছুর আঘাতে অন্ডকোষ ব্যথা হতে পারে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে অন্ডকোষের উপরে যেন কোন কিছুর আঘাত না লাগে।মানুষের শরীরের ডায়াবেটিস একটি অন্যতম রোগ । 

ডায়াবেটিসের কারণে অনেক সময় অন্ডকোষ ব্যাথা হতে পারে। অনেক সময় পুরুষের কিডনিতে পাথর জমে এই পাথর জমার কারণে অন্ডকোষে ব্যাথা হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

ডান অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি বাম অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি

পুরুষের শরীরে যেখানে ব্যথা হোক না কেন খেয়াল রাখতে হবে । অন্ডকোষে ব্যাথা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে । কারণ একজন পুরুষের পুরুষত্ব ধরে রাখে অন্ডকোষ কাজেই ডান বা বাম অন্ডকোষের যেখানে ব্যথা হোক না কেন ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে ।ডায়াবেটিস নেফ্রোপ্যাথির কারণে অন্ডকোষের স্নায়ুর ওপর প্রভাব পড়তে পারে তাতে করে অন্ডকোষে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং তীব্র ব্যথা হতে পারে। 

কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণে ডান অন্ডকোষ বা অন্ডকোষ দুইটি ব্যথা হতে পারে । এটা ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবকদের বেশি হয়ে থাকে অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে অন্ডকোষ দুটি ব্যাথা হতে পারে । অনেক সময় অন্ডকোষে ব্যাকটেরিয়ার কারণে ব্যথা হয়ে থাকে আবার ক্যান্সারের কারণে ব্যথা হয়ে থাকে । আমাদের এসব বিষয় গুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে যে এগুলো আমাদের অন্ডকোষের উপরে প্রভাব না ফেলে ।

অন্ডকোষে ব্যাথার কারণীয় 

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের জানাবো অন্ডকোষে ব্যাথা হলে করণীয় কি? অন্ডকোষে ব্যাথা হলে করণীয় কি জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। অন্ডকোষে ব্যথা দেখা দিলে সবার আগে আমরা ডাক্তারের কাছে যেতে হবে ব্যাথা অল্প হোক বা বেশি হোক সঙ্গে সঙ্গে আমরা ডাক্তারের পরামর্শ মত চিকিৎসা গ্রহণ করব। 

ব্যথা অল্প হওয়ার কারণে আমরা যদি ঘরে বসে থাকি তাহলে একসময় আমরা বড় ক্ষতিগ্রস্তের মধ্যে পড়ে যাব।অন্ডকোষে ব্যাথার কারণে আমাদের ঘরে বসে বিশ্রাম নিতে হবে। বেশি নড়াচড়া করা যাবে না ব্যথা কমানোর জন্য আমরা বরফ লাগাতে পারি । কোনমতেই যেন অন্ডকোষে উপরে চাপ বা আঘাত না লাগে এবং ডাক্তারের পরামর্শ মত চিকিৎসা নেব ।

অন্ডকোষ জ্বালাপোড়র ও ব্যথা

অন্ডকোষের প্রদাহ এটি একটি খুবই কমন বিষয় এটি সকল বয়সের পুরুষদের হয়ে থাকে। এ বিষয়ের প্রতি অবহেলা করলে একজন পুরুষ দাম্পত্য জীবনের আকাঙ্ক্ষা এবং তার প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। অন্ডকোষের জ্বালাপোড়া দুটি কারণে হয়ে থাকে একটি কারণ হলো ভাইরাস।ছেলেদের বয়ঃসন্ধির পরে মামস ভাইরাস নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। 

যাদের এই মামস নামক ভাইরাস হয়ে থাকে তাদের অন্ডকোষে প্রদাহ জ্বালাপোড়া ও ব্যথা হয়। এবং অন্ডকোষ ভুলে যায় যাকে ওর্কাইটিস বলা হয়ে থাকে।দ্বিতীয়ত ব্যাকটেরিয়া যেটাকে ইউ টি আই বলা হয় । এই ব্যাকটেরিয়ার কারণে অনেক সময় অন্ডকোষের প্রদাহও বেড়ে যায় এতে হরমোনের ক্ষতি হয়।

এর মূল কারণ ওর্কাইটিস এই ওর্কাইটিস কারণে অন্ডকোষের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়ে থাকে। এই ওর্কাইটিস ১৯ থেকে ৩৫ বয়সে পুরুষের হয়ে থাকে। এই ওর্কাইটিস হলে অন্ডকোষে প্রচুন্ড ব্যথা হয় এবং ফুলে যায়। সব সময়ই খেয়াল রাখতে হবে এই ছত্রাক জনিত রোগটি যেন অন্ডকোষে প্রভাব ফেলতে না পারে ।

কি খেলে অন্ডকোষ ভালো থাকে

পুরুষের শরীরের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল অন্ডকোষ এটা ভালো রাখার দায়িত্ব আমাদের । এটা ভালো না রাখার প্রধান কারণ মনের দুর্বলতা অবৈধ যৌনাচার এবং পর্যাপ্ত খাবারের অভাব। এবং অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এগুলোর কারণে পুরুষের যৌন জীবন সুখময় নয়। তাহলে চলুন আজকে জানা যাক কি কি খাবার খেলে অন্ডকোষ ভালো থাকে ।

অন্ডকোষ ভালো রাখার প্রধান খাবার হল দুধ. দুধে প্রচুর পরিমাণ প্রাণিজ ফ্যাট আছে এর জন্য দুধ বেশি পরিমাণ খাওয়া দরকার। যেমন মাখন,দুধ,দুধের সর,এই ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌন জীবনের উন্নতি ঘটায়। ডিম শরীরের জন্য একটি উপকারী খাদ্য কারণ ডিমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি- ৫ ও বি- ৬ হোক সেটা সিদ্ধ বা ভাজি। আপনি সকালের নাস্তার সঙ্গে একটি করে ডিম রাখুন এটি শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

মিষ্টি আলু এটি খুব ভালো ধরনের একটি সেক্স ফুড । আপনার শরীরে যদি সবজিতে বিটা ক্যারোটিন পেয়ে থাকে সেটা ভিটামিন -এ রূপান্তরিত করে । তাছাড়া মিষ্টি আলু সেক্স হরমোন তৈরিতে সহযোগিতা করে থাকে তাই অন্ডকোষ ভালো রাখতে মিস্টল এক ধরনের ভূমিকা পালন করে ।

যৌন স্বাস্থ্য বা অন্ডকোষ ভালো রাখতে আপনাকে প্রতিদিন রঙিন ফল খেতে হবে । যেমন এর মধ্যে রয়েছে বেদনা,আপেল,আঙ্গুর, তরমুজ, কমলা, এই রঙিন খাবার গুলো অন্ডকোষ ভালো রাখে এবং যৌন সক্ষমতা বাড়ায় । অন্ডকোষ ভালো রাখার জন্য এবং যৌন সক্ষমতা ভালো রাখার জন্য একজন পুরুষ ও মহিলার এই খাবারগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।

অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা

অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা হলো ছেলেদের সব চাইতে সংবেদনশীল স্থান একজন পুরুষের প্রজনন তন্তের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো তার অন্ডকোষ। তবে প্রায়ই অনেক সমায় এই অন্ডকোষে নানা ধরনের সমস্যা ও রোগ দেখা দেয়। তা হলে আমাদের সকলেরই এই অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা সম্পকে প্রাথমিক ধারনা থাকা দরকার।তাহলে চলুন আজ আমাদের পুরোপুরি ধারণা নেওয়া যাক এই অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে।

শুক্রাণু তৈরী হয়ে থাকে অন্ডকোষ থেকে তেমনি টেস্টোস্টেরন হরমোনও তৈরি হয়ে থাকে এই অন্ডকোষ থেকে এই সংবেদনশীল অঙ্গটি পুরুষের দেহ গহ্বরের বাইরে হয়ে থাকে ।পুরুষের এই অন্ডকোষ দুটি বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যেমন অন্ডকোষে একটি সাধারন রোগ হয়ে থাকে সেটা হলো অন্ডকোষের হার্নিয়া । এই রোগটি হলে অন্ডকোষ বড় হয়ে যায়। আবার অনেক সময় আঘাত লাগার কারনে ফুলে যায়। এ হার্নিয়া রোগটি যে কোনো বয়সের পুরুষের হতে পারে।

হার্নিয়ার রোগ হাওয়ার একমাত্র কারন হলো পেট বা এবডোমেন ওয়ালের দূর্বল । এটা দূর্বল হতে পারে আঘাতের কারনে ইনফেকশনের কারনে বা জম্মগত ভাবে হতে পারে। হার্নিয়া এটি একটি সারজিক্যাল রোগ হওয়ায় অপারেশন ছাড়া এ রোগ ভালো হওয়া সম্ভব না। তাছাড়াও অন্ডকোষে চুলকানির মত রোগ দেখা দেয়। যখন অন্ডকোষে চুলকানি হয় তখন চুলকাতে চুলকাতে অন্ডকোষ ফুলে যায় আবার অনেক সময় চামড়া উঠে যায়।

অনেকেই জানতে চান অন্ডকোষে চুলকানি রোগের চিকিৎসা কি সে বিষয়ে তাদের জন্য আমাদের এই আজকের আর্টিকেলটি। আজকের আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লেই জানতে পারবেন অন্ডকোষের চুলকানি রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে। অন্ডকোষের চুলকানি রোগের চিকিৎসার জন্য কোন মেডিসিন গ্রহণ করবেন, কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন কতদিন ব্যবহার করবেন। আজকে আমি এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

অন্ডকোষে যে চুলকানির রোগটি দেখা দেয় সেটার মূল কারণ হলো অপরিষ্কার থাকা । আবার যাদের অন্ডকোষের আশেপাশে প্রচন্ড পরিমাণে ঘামে তাদেরও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার যাদের শরীরের ভিটামিন সি এর অভাব রয়েছে তাদের তাছাড়া এলার্জির কারণে অন্ডকোষে চুলকানি রোগ দেখা দিতে পারে। 

সেজন্য এলার্জি মুক্ত খাবার খেতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে সব সময় নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য। অন্ডকোষের চুলকানি ভালো করার জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন এবং ডাক্তারের দেয়া পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধগুন করলে দেখবেন আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে গেছেন ।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি অন্ডকোষ ভালো রাখার উপায় এবং অন্ডকোষের চুলকানি রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের কোন উপকার হয় তাহলে আমাদের সার্থকতা। আর যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আর আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে কখনোই ভুলবেন না কারণ কারো একই সমস্যা হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url