অশ্ব রোগ থেকে মুক্তির উপায় -অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

আপনারা অনেকে আছেন , যারা জানেন না অশ্ব রোগ কেন হয় এবং অশ্ব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি এবং অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। যারা এ সকল সমস্যায় ভুগে থাকেন এবং সমাধানের চেষ্টা করছেন তাদের জন্য আজকের পোস্টটি।

piles

তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক অশ্ব রোগ কেন হয়? অশ্ব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় এবং অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমি সম্পূর্ণ আলোচনা করব অশ্ব রোগের থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় এবং অশ্ব রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্রঃঅশ্ব রোগ থেকে মুক্তির উপায় - অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

অশ্ব রোগ  কি 

অশ্ব রোগের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Hemorrhoids' যা পায়ওপ্যাথি বিদ্যমান অঙ্গ বা রক্তনালী যা মল নিয়ন্ত্রণ এর সাহায্যে করে। নারী-পুরুষ সকলের মলদয়ের রক্ত পরিবহনের জন্য রক্তনালী কাজ করে এবং আমাদের সহজেই পায়খানা হতে সাহায্য করে। কোন কারনে যদি রক্তনালি ফুলে যায় বা ফেটে যায় নিচে নেমে আসে বা বাহিরে চলে আসে তখন কিছু উপসর্গ দেখা দেয় যেমন ফোটায় ফোটায় রক্ত পড়া। 

এমনকি সেখানে ইনফেকশন হয়ে যাওয়ার কারণে সেখান থেকে পানি পুঁজ এবং চুলকানি হতে পারে। অর্থাৎ আমাদের মলদয় যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চলে যায় এবং তখন সেখান থেকে রক্ত পড়ে তখন তাকে Haemorrhoids বা অশ্ব রোগ বলে।

অশ্ব রোগ কেন হয় 

আপনারা অনেকেই জানেন না যে অশ্ব  রোগ কেন হয় এবং অশ্বরোগ হওয়ার কারণ কি? আপনারা যারা এ সকল প্রশ্ন করে থাকেন তাদের জন্য আমার এই আজকের আর্টিকেল আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন অশ্ব রোগ কেন হয় এবং অশ্ব রোগের কারণ কি জানতে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

অশ্ব বা পাইলস রোগটি মূলত আমাদের নিজেদের দোষে এবং এদের কারণে হয়ে থাকে। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কলেজ টিফিকেশন বা কষা পায়খানা। আপনাদের কারো যদি দীর্ঘদিন শক্ত বা কষা পায়খানা হয়ে থাকে তদের অনেক চাপ দিয়ে পায়খানা করতে হয়। অনেক সময় অতিবাহিত করতে হয় তখন তাদের রক্ত নালীর ওপর চাপ পরে তখন মলদয় পথে চাপ পড়ে এবং সেখানে ফুলে যায় বা রক্ত পড়তে থাকে। 

আবার যদি কারো দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া বা আমাশয় হয়ে থাকে তাহলে এই রোগটি হতে পারে। আবার কেউ যদি দীর্ঘ সময় বসে থাকার কাজ করে তাহলে তার ও অশ্ব রোগ হইতে পারে। আবার অনেক রোগ আছে যার কারণে শরীরের ওজন বেড়ে যায় এবং যার ফলে পায়খানা কষা হয় যার ফলে অশ্ব রোগ বা পাইলস হতে পারে। থাইরয়েড রোগের কারণে অশ্ব রোগটি হতে পারে, তাছাড়া গর্ভ অবস্থায় যা যেহেতু শরীরের ওজন বেড়ে যায় সেও তো তখন পায়খানা কষা হয় যার ফলে  রোগটি হতে পারে।

অশ্ব রোগের লক্ষণ

আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো অশ্ব রোগের লক্ষণ কি এবং কি কারনে এই রোগ হয়ে থাকে সেই বিষয়ে ।আপনারা অনেকেই জানেন না অশ্ব রোগের লক্ষণ কি এবং কিভাবে বুঝবেন আপনার অশ্ব রোগে হয়েছে । বিস্তারিত জানতে  আজকের আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়ুন ।আপনি যদি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনি খুব সহজে জানতে পারবেন আপনার অশ্ব রোগ হয়েছে কি না । অশ্ব রোগ মূল লক্ষণ হচ্ছে রক্ত ।

খালা আব্বা আমার ফোনে ফোন দিছে বইলো না ফোন দিছে মনে হয়অনেক সময় দেখা যাই যে পায়খানার সাথে বা পায়খানার পরে ফোটায় ফোটায় রক্ত পড়ে কিন্তু কোন ব্যাথা নাই তার পর ও ফোটায় ফোটায় পড়ে এটাই হচ্ছে অশ্ব রোগ বা পাইলস এর কমন বা মূল লক্ষণ। এর ফলে যখন রক্তনালী গুলো মলদয় এর বাহিরে চলে আসে তাহলে তখন ব্যাথা হতে পারে,পুজ বা চুকলানি হতে পারে। সাধারনত এই সকল উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। 

অর্শ হলে কি খাওয়া উচিত

আপনারা জানেন কি অশ্ব রোগ হলে কি খাওয়া উচিত যদি না জেনে থাকেন যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন
অশ্ব রোগ হলে কি খাওয়া উচিত সেজন্য আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক অশ্ব রোগ হলে কি খাওয়া উচিত সেই খাবার গুলো সম্পর্কে। আর আপনি যদি না জেনে থাকেন আর যে খাবারগুলো খাওয়া উচিত সেগুলো না খেয়ে যদি আপনি যে খাবারগুলো খাওয়া অনুচিত সেগুলো খান তাহলে আপনার আরও অসুবিধা বেশি হতে পারে।
  • আপনার যদি অশ্ব রোগ হয়ে থাকে বা পাইলস হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অধিক পরিমাণে ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে।
  • প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাবেন যার ফলে আপনার ফাইবারের অভাব পূরণ হবে এবং আপনার পায়খানা নরম হবে।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।
  • প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে দুই থেকে তিন গ্লাস পানি খেতে হবে এবং ২০ থেকে ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটতে হবে।

অর্শ রোগ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ

আপনাদের অনেকেরই অশ্ব রোগ হয়ে থাকে কিন্তু আপনারা জানেন না অস্বরক হলে কি কি খাবার খাওয়া নিষেধ। আপনারা যদি না জেনে থাকেন যে অর্শ রোগ হলে কি কি খাবার খাওয়া নিষেধ তাহলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লেই জানতে পারবেন অশ্ব রোগ হলে কি কি খাবার খাওয়া নিষেধ এ বিষয়ে সম্পর্কে। প্রথমে আপনাকে যে খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে সেগুলো হলোঃ
  • মাংস জাতীয় খাবার যেমন গরুর মাংস,খাসির মাংস, যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে চর্বি থাকে এবং রেডমিট অর্থাৎ লাল মাংস এটাতে কম পরিমাণে ফাইবার থাকে যার ফলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আর আপনি যদি নিয়মিত এমন খাবার গ্রহণ করেন তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য এক পর্যায়ে অশ্ব বা পাইলস রোগে রূপান্তিত হবে।
  •  তেলে ভাজা খাওয়ার পরিহার করতে হবে কারণ তেলে ভাজা খাওয়ার আপনার হজম ক্ষমতাকে কমিয়ে দিবে এবং আপনার পাইলস বা অশ্ব রোগের সমস্যাকে বৃদ্ধি করে দেবে। তাহলে তেল ভাজা খাওয়ার থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • আপনার যদি অশ্ব রোগ বা পাইলস হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে চা বা কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে আপনি চাইলে গ্রিন টি খেতে পারেন।
  • অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে কারণ অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার হজম শক্তিকে ব্যাহত করে। আর হজম শক্তিকে ব্যাহত করার কারণে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে যার ফলে আপনার পাইলস বা অশ্ব রোগ হতে পারে।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খাওয়া কারণ আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খান তাহলে আপনার হজমের সমস্যা হবে যার ফলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যাবে এর ফলে আপনার  পাইলস বা অশ্ব রোগ হতে পারে।
  • বেকারি তৈরি খাবারগুলো আপনাকে পরিহার করতে হবে কারণ এখানে ফাইবারের পরিমাণ খুব কম থাকে কারণ চিনি এবং আটার মিশ্রণে তৈরি হয় বেকারির খাবার পণ্যগুলি সেজন্য আপনাকে খাবারগুলো পরিহার করতে হবে।

অশ্ব রোগের চিকিৎসা বাঅর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায়

অশ্ব রোগ বা পাইলস রোগের চিকিৎসাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় হেমোরয়েডস। এ রোগ হলে মলদ্বার থেকে রক্ত বের হয় এবং মালদ্বার ফুলে যায় আবার কারো কারো মাংসপিণ্ড ঝুলে পড়ে। এখন আপনাদের অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন অশ্ব রোগের বা পাইলসের চিকিৎসা কি এ বিষয়ে জানার জন্য। অনেক হাতুরের চিকিৎসক রয়েছে যারা বিনা প্রদর্শনে চিকিৎসার নামে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করে থাকে।


এমন অনেক ডাক্তার রয়েছে যারা মাল দেয় বিষাক্ত কেমিক্যাল বা ইনজেকশন দিচ্ছেন যার ফলে দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে মলদায় রাখার পচন ধরে এবং সেখান থেকে রক্ত বের হয়ে থাকে। সাধারণত অর্শ এবং পাইলস রোগের রোগীরা যখন শুনে বিনা অপারেশনের মাধ্যমে পাইলস বা অর্শ রোগ ভালো করা হয় তখন তারা সেখানে চিকিৎসা নেওয়ার ফলে মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

রিং লাইগেশন এবং লেংগো অপারেশনের মাধ্যমে ১০০% পাইলস বা অর্শ রোগের চিকিৎসার জন্য মালদায় কোনরূপ কাঁটা ছেঁড়া ছাড়া চিকিৎসা করা সম্ভব। পাইলসের চিকিৎসার জন্য মলদ্বারের তিনটি পিণ্ড কাটতে হয়। অপারেশন করার ফলে ঘা শুকানোর জন্য এক থেকে দুই মাস সময় লাগতে পারে। অশ্ব রোগ বা পাইলসের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে যেমনঃ 
  • ইঞ্জেকশন, আল্ট্রয়েড,
  • এনালডায়ালেশন,লেজারথেরাপি,রিংলাইগেশন,ইলেকট্রো কোয়াগুলেশন।

 রিংলাইগেশনওলংগো অপারেশনের মলদ্বারের কোনরূপ কাঁটা ছেঁড়া ছাড়াই ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ পাইলস বা অর্শ রোগের সমাধান করা সম্ভব।

অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা 

আমাদের সমাজে অনেকেই আছে যারা অশ্ব রোগ বা পাইলসে ভুগে থাকেন কিন্তু লজ্জার কারণে কাউকে এ কথা বলে না। যার ফলে অনেকেই আছে লজ্জার কারনে ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না যার ফলে রোগটি ধীরে ধীরে আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে যার ফলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের জন্য আলোচনা করব অর্শ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। আপনারা অনেকেই আছেন যারা ডাক্তার কিংবা লজ্জার কারণে কাউকে এই কথা বলতে পারছি না শুধু তাদের জন্যই। 

আজকের আমার এই আর্টিকেলটি যে অর্শ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কি এবং কিভাবে অশ্ব রোগ ঘরোয়া ভাবে ভালো করা যায় সে বিষয়ে আজকে আর্টিকেল আলোচনা করব। অশ্ব রোগ বা পাইলস ভালো করার অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হবে সেজন্য একটা ভালো ওষুধ হচ্ছে ইসবগুলের ভুষি যেটা আমার সবাই কমবেশি চিনি। তবে সঠিক ব্যবহার এবং সাবধানতা সকলেরই অজানা। ইসুবগুলের ভুষি দিনে দুইবার খাওয়া যেতে পারে রাতে ঘুমানোর আগে ইসবগুলের ভুষি কখনোই খাওয়া ঠিক না। 

ইসুবগুলের ভুষি খাওয়ার পরে প্রতিদিন কমপক্ষে ২ লিটারেরও বেশি পানি পান করতে হবে। অর্শ রোগ বা পাইলস হলে কিছু কিছু ব্যথানাশক ওষুধ রয়েছে যেগুলো খাওয়া যাবেনা সেগুলো হলো(১) ট্রমাডল যেটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য। পাইলো পোফেন যদি আপনার ব্যথাযুক্ত স্থান থেকে রক্ত বের হয় তাহলে এই ওষুধ পরিহার করতে হবে কারণ এর ওষুধ আপনার রক্তক্ষরণের মাত্রা বৃদ্ধি করে দেয়।
  • কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। ছোট বাচ্চাদের গোসল করায় এমন বড় পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে সেখানে বসে থেকে দিনে তিনবার এভাবে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন।
  • একটা কিছুতে বরফ রেখে মলদ্বারের ওপরে রাখতে পারেন।
  • বিছানায় শুয়ে পা উঁচু করে রাখতে পারেন তাকে রক্তনালীতে রক্ত চলাচল সহজ হবে।
  • মলদ্বারের পর পায়ুপথ সুন্দর করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখতে হবে।
  • মলত্যাগের সময় খুব জোরে চাপ দেওয়া যাবে না।
  • দীর্ঘ সময় ধরে মলত্যাগের জন্য বসে থাকা যাবে না।
  • যদি আপনার পায়খানার চাপ আসে তাহলে কখনোই চেপে রাখবেন না।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং আঁশ জাতীয় খাবার খেতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
  • নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে বা ব্যায়াম করতে হবে।
  • ওজন অতিরিক্ত হলে ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে ওজন কমে ফেলুন।

লেখকের শেষ কথাঃঅশ্ব রোগ থেকে মুক্তির উপায় -অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা অশ্ব রোগে থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় এবং অশ্ব রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছিল। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আর আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url